পোস্টগুলি

অক্টোবর, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Hinduism in Bangladesh

ছবি
Year             Population.±% 1901             9,546,240—    1911             9,939,825+4.1% 1921           10,176,030+2.4% 1931           10,466,988+2.9% 1941           11,759,160+12.3% 1951             9,239,603−21.4% 1961             9,379,669+1.5% 1974             9,673,048+3.1% 1981           10,570,245+9.3% 1991           11,178,866+5.8% 2001           11,379,000+1.8% 2011           12,492,427+9.8% 2017           17,000,000+36.1% *The Census of 1971 was delayed due to the Liberation War of Bangladesh Source: God Willing: The Politics of Islamism in Bangladesh by Ali Riaz , p. 63 Bangladesh Bureau of Statistics (BBS) Hinduism is the second largest religious affiliation in Bangladesh, covering about 8.96% of the population, according to the Bangladesh Bureau of Statistics for 2011 Bangladesh census. In terms of population, Bangladesh is the third largest Hindu state in the world after India and Nepal. According to an estimate from the Bangladesh Bureau of Statisti

সরলা দেবী চৌধুরানী

ছবি
সরলা দেবী চৌধুরানী (৯ সেপ্টেম্বর, ১৮৭২- ১৮ আগস্ট, ১৯৪৫) (যিনি সরলা ঘোষাল নামেও পরিচিত) হলেন ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষার্ধ এবং বিংশ শতাব্দীর প্রথমার্ধের বিশিষ্ট বাঙালি বুদ্ধিজীবী। ইনি ১৯১০ সালে এলাহাবাদে ভারতের প্রথম মহিলা সংগঠন ভারত স্ত্রী মহামণ্ডল প্রতিষ্ঠা করেন। ভারতীয় নারীদের উন্নয়নের স্বার্থে স্ত্রীশিক্ষা সহ অন্যান্য বিবিধ কর্মসূচি গ্রহণ করে এই সংগঠন ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে শাখা বিস্তার করে। জন্ম ও শৈশব : ১৮৭২ খ্রিস্টাব্দে কলকাতায় বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ জানকীনাথ ঘোষাল এবং বাংলার প্রথম মহিলা ঔপন্যাসিক ও রবীন্দ্রনাথের অগ্রজা স্বর্ণকুমারী দেবীর সন্তান হিসেবে জন্মগ্রহণ করেন সরলা দেবী। পিতার বিলাত প্রবাসকালে জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়িতে তাঁর শৈশব কাটে। বেথুন স্কুলে ভর্তি হয়ে কবি কামিনী রায়, লেডি অবলা বসু প্রথুখের সাথি হন। ১৮৮৬ সালে এন্ট্রান্স ও ১৮৯০ সালে ইংরেজিতে অনার্সসহ বিএ পরীক্ষায় মেয়েদের মধ্যে সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে 'পদ্মাবতী স্বর্ণপদক' লাভ করেন। তাঁর রচিত গ্রন্থগুলো : ★নববর্ষের স্বপ্ন ★জীবনের ঝরাপাতা ★শিবরাত্রি পূজা প্রভৃতি। ★তিনি ছিলেন দীর্ঘদিন ঠাকুরবাড়ি থেকে প্রকাশিত 

কামরূপ

ছবি
কামরূপ এবং প্রাগজ্যোতিষকে প্রায়শ অভিন্ন এবং উপমহাদেশের পূর্বাংশের একই অঞ্চল হিসেবে মনে করা হয়ে থাকে।  মহাভারত এ প্রাগজ্যোতিষের উল্লেখ আছে কিন্তু কামরূপের উল্লেখ নেই। কালিদাসএর রঘুবংশ একই সঙ্গে প্রাগজ্যোতিষ ও কামরূপ উভয়ের উল্লেখ করেছে। সমুদ্র গুপ্তের এলাহাবাদ স্তম্ভলিপিতে (চার শতকের মাঝামাঝি) কিছু উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় সীমান্ত দেশের সঙ্গে কামরূপের নাম পাওয়া যায়। এ ছাড়া চীনা তীর্থ যাত্রী হিউয়েন সাংও পুন্ড্রবর্ধন থেকে ভাস্কর বর্মণের দেশে তাঁর ভ্রমণের সময় কামো-রূ-পো (কামরূপ) এবং কালো-তু(করতোয়া) উল্লেণখ করেছেন। অন্য দিকে দুবি  তাম্রশাসন, ভাস্কর বর্মণের নালন্দা ক্লে-সিলসমূহে (কাদামাটির সিল বা মোহর), এমনকি নারায়ণ পালের ভাগলপুর দানপত্রে আমরা প্রাগজ্যোতিষ নামটির উল্লেখ পাই। সুতরাং যুক্তিসঙ্গতভাবে উপসংহার টানা যায় যে, কামরূপ নামের পূর্ব থেকেই গ্রাগজ্যোতিষ নামটি প্রচলিত ছিল। পন্ডিতদের কেউ কেউ রাজ্য দুটিকে পৃথক রাজ্য হিসেবে চিহ্নিত করলেও এখন এটি স্বীকৃত যে উভয় নামই একই ভূখন্ডের। সম্ভবত প্রাচীন কালে  গ্রাগজ্যোতিষ একটি বিস্তীর্ণ ‘জনপদ’ ছিল যেখান থেকে পরবর্তী সময়ে কামরূপ একটি ছোট রাজ্য হ